প্যাশন নিয়েও মজা!

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

বেশ কয়েকদিন আগে একটা লেখা দেখলাম। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়া ঘাটাঘাটি করতে করতে ওই লেখাটি আমার সামনে আসে এবং লেখাটি দেখার পরে আসলে আমার মনে হল যে, মোটেও লেখাটি ঠিক হয়নি। অর্থাৎ সত্যি কথা বলতে আমার মনের মতো হয়নি এবং আমি মনে করি যেহেতু আমাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা এবং আমাদের বাক স্বাধীনতা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আসলে আমরা আমাদের কথাগুলো বলতেই পারি।

আমার আসলে যে ব্যাপারটি বলার ছিলো। সেটা হলো, অর্থাৎ আমি যে ঘটনাটি লক্ষ্য করেছি। সেটা হলো, ফেসবুকে একজন বডিবিল্ডার এর ছবি অনেক বেশি ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু সেটা নেগেটিভ হিসাবে এবং তার উপরে সেই নেগেটিভ ছবিতে যেটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো ওই বডি বিল্ডার একটি প্রাইজ নিচ্ছে। অর্থাৎ ওই বডি বিল্ডিং এর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কোনো একটা ভালো পদ এ সিলেক্ট হয়েছে। এখন মানুষ এটাকে নিয়েই আসলে তামাশা করছে যে শরীর দেখিয়ে যদি টাকা কামাতে হয় কিংবা শরীর দেখিয়ে যদি প্রাইজ নিতে হয় তাহলে সেই প্রাইজ এর কোনো মূল্য নেই। কিন্তু শরীর দেখানোর সাথে বডি বিল্ডিং এর যে কতোটা তফাৎ সেটা যারা একদিন ও জিমে গিয়েছে উনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারে।

কারণ বডি বিল্ডিং খুব সহজ কথা নয় কিংবা খুব অল্প দিন, কয়েক দিনের মধ্যেই হয়ে যায় এমন কোনো কথা নয়। কারণ আমি যতোটুকু দেখেছি কিংবা জেনেছি। সেটা হলো বডি বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে প্রতিটি পার্ট এর জন্য আলাদা মার্কিং রয়েছে অর্থাৎ সবমিলিয়ে বডি বিল্ডিং অসম্ভব কষ্টের একটি ব্যাপার। আর এটা করতে অনেক অধ্যাবসায়, সময়, ধৈর্য, কষ্ট করতে হয়। আর মানুষ যখন মানুষ এর ভালো পরিশ্রম নিয়ে মজা করে। তখন সেটা সত্যিই আমার একেবারেই পছন্দের ব্যাপার হয় না। কারণ বডি বিল্ডিং আসলে অনেক অধ্যাবসায় এবং কষ্ট করে অর্জিত একটি ব্যাপার। কারণ এটা সত্যি এতোটাই কষ্ট করে করতে হয়।তাই মানুষের ফ্যাশন নিয়ে যখন রং তামাশা করা হয়। তখন সেটা সত্যিই খুব কষ্টদায়ক হয়।

ABB.gif